Anowara Polytechnic

best polytechnic institute in Dinajpur

গতানুগতিক ধারার বাইরে একটি আধুনিক পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

তৈরি করবো প্রকৌশলী দক্ষ, মান সম্মত কর্মসংস্থান আমাদের লক্ষ্য

আপডেটঃ ভর্তি চলছে ! ভর্তি চলছে ! ভর্তি চলছে !  ২০২৩-২৪  সেশনে সরকারি পলিটেকনিক-এ ভর্তির আবেদন চলছে ..  আনোয়ারা পলিটেকনিক-এ ৮ তম ব্যাচে ৮ টি টেকনোলজিতে ভর্তি চলছে।  যোগাযোগঃ ০১৯৩৬-০০২৮৩৬, ০১৭৭৫-০২১৯০১  

আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-এ আপনাকে স্বাগতম

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (BTEB) অনুমোদিত সাইক গ্রুপ পরিচালিত আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের অনুদানপ্রাপ্ত সর্ববৃহৎ প্রাইভেট পলিটেকনিক (Private Polytechnic)। প্রযুক্তির দ্রুত বিস্তারের সাথে মানসম্মত শিক্ষার সমন্বয় না ঘটলে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠে না। আর দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনশক্তি গড়তে কারিগরি শিক্ষার (Technical Education) গুরুত্ব অনেক। সময়ের বিবর্তন আর প্রযুক্তির উন্নয়নে বিশ্বব্যাপী কারিগরি শিক্ষার (Technical Education) চাহিদা বাড়ছে। সাইক গ্রুপ সেই চাহিদা পূরণে সচেষ্ট। আন্তরিক চেষ্টা ও দৃঢ় মনোবল নিয়ে ২০০২ সালের জুন মাসে মাত্র টেকনোলজি নিয়ে যাত্রা শুরু করে আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই অনুমোদিত আসন সংখ্যার সবকটি আসনেই শিক্ষার্থী ভর্তি করতে সক্ষম হয়। শুরুর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে ২০০৩-২০০৪ শিক্ষাবর্ষে থেকে আরও নতুন নতুন টেকনোলজি চালু করার মাধ্যমে অনেক বেশি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন পায় প্রাইভেট এই পলিটেকনিক (Technical Education)। বর্তমানে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে এসে ৮ টি টেকনোলজিতে ৫০০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তির কার্য্ক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

ডিপার্টমেন্ট সমুহ

আনোয়ারা পলিটেকনিক-এ কেন পড়বেন ?

আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (API) দিনাজপুর জেলার সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। API ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য একটি অনুরূপ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। আমাদের ইনস্টিটিউট আপনাকে সম্পূর্ণ সহায়তা প্রদান করে এবং এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যেখানে আপনি শিখতে পছন্দ করবেন। এবং এছাড়াও আমাদের ইনস্টিটিউট আপনাকে জ্ঞান, দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস এবং অভিজ্ঞতা প্রদান করে যা আপনাকে আপনার বিশ্বকে আরও উন্নত করতে সহায়তা করে।
আমাদের লক্ষ্য আমাদের শিক্ষার্থীদের আরও স্বপ্ন দেখতে, আরও শিখতে, আরও কিছু করতে এবং তাদের নিজ নিজ জীবনের যাত্রায় আরো উন্নত হয়ে উঠতে অনুপ্রাণিত করা।
অধ্যক্ষ — আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

ক্যাম্পাস লাইফ

আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (API) ছাত্র জীবনের জন্য দিনাজপুরের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। এই ইনস্টিটিউটে ছাত্রদের জীবন শুধু পড়াশোনা নয়। এটি অসংখ্য আকর্ষণীয় সুযোগ এবং অনেক মজা প্রদান করে। প্রতিটি আগ্রহী শিক্ষার্থী কোথায় যেতে হবে এবং কীভাবে তার প্রতিভা, দক্ষতা এবং আগ্রহগুলি প্রয়োগ করতে হবে তা খুঁজে পেতে পারে। এখানে ডিজিটাল ক্লাবে আপনার সময়কালে পাঠ্যক্রম বহির্ভূত ক্রিয়াকলাপের সাথে জড়িত হওয়া, নতুন কিছু শেখার এবং আনোয়ারা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (API) (দিনাজপুরের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট) এর গতিশীল ছাত্র সম্প্রদায়ের মধ্যে নিজেকে নিমজ্জিত করার একটি দুর্দান্ত উপায়।
0 +
Students
0 +
Alumni
0 +
Teachers
HAVE QUESTIONS? ASK A SPECIALIST

01936002836 01775021901

6 DAYS A WEEK FROM 09:00 AM TO 5:00PM

Scroll to Top

Online Admission

কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি

তথ্য প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বকে গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছে। আধুনিক এই যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমাদের জীবন যাপনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট। এই পরিবর্তনশীল সময়ের সাথে এগিয়ে যাবার প্রত্যয় নিয়ে এল কম্পিউটার প্রযুক্তি। প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে নিজেকে আত্বনির্ভরশীল ব্যক্তি হিসাবে গুড়ে তুলতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি পড়ার বিকল্প কিছু হতে পারে না। একমাত্র কম্পিউটার টেকনোলজিই পারে বহুমুখি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কম্পিউটার টেকনোলজি অপরিহার্য। ২০১১ সালে প্রতিটি কোর্সে কম্পিউটার বাধ্যতামুলক করা হয়েছে। সমস্ত- সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহে ই-গভর্নেস চালু করতে যাচ্ছে, সেহেতু অনুমান করা যাচ্ছে যে, কম্পিউটার টেকনোলজি কর্মসংস্থানের ব্যাপ্তি কত বিশাল হতে পারে। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি আপনাকে সামিল করবে এই কম্পিউটার প্রযুক্তিবিদদের প্রথম সারিতে। এই কম্পিউটার ডিপ্লোমা ডিগ্রী হবে অবারিত কম্পিউটার সম্পর্কীত কর্ম ক্ষেত্রে প্রবেশের আপনার প্রথম চাবিকাঠি।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

দেশে বিদেশ Computer Software Company গুলোতে Assistant Programmer পদে চাকুরীর সুযোগ আছে। সরকারী বেসরকারী প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের Hardware Engineering and Assistant Networking Administrator পদে প্রচুর চাকুরীর সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী ব্যাংক গুলোতে Maintenance and IT Officer পদে চাকুরীর সুযোগ আছে। বিভিন্ন Print Media and Electronics Media তে Graphics Designer, Hardware Engineering, Animation Programmer and Network Engineering পদে প্রচুর চাকুরীরর সুযোগ আছে। বর্তমানে যে কোন মোবাইল কোম্পানি ও ওয়ার্লেস কোম্পানিতে প্রচুর চাকুরীর সুযোগ রয়েছে। ও বেসরকারী পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর পদে ও ভকেশনাল ইনস্টিটিউট গুলোতে ইন্সট্রাক্টর পদে অসংখ্য চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।

সিভিল টেকনোলজি

পৃথিবীতে উন্নত রাষ্ট্রগুলো ক্রমেই উন্নত হচ্ছে এবং উন্নয়নশীর রাষ্ট্রগুলো উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। রাষ্ট্র উন্নয়ন বলতে বুঝায় সে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো, যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নয়ন এব ইমারতগুলোর উন্নয়ন। ভূ-খন্ড নির্দিষ্ট কিন’ জনসংখ্যা অপরিকল্পিতভাবে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এই নির্দিষ্ট ভূ-খন্ডে জন-জীবনের জন্য মৌলিক চাহিদাগুলো যেমন: খাদ্য,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদির চাহিদা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে বেকারত্ব। তাই মৌলিক চাহিদা পূরণের সাথে সাথে বেকারত্ব দূরীকরণের ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে হবে। সুনিয়ন্ত্রিত ও সুপরিকল্পিতভাবে নগর বাস-বায়ন, বহুতল ভবন, উন্নত সড়ক পথ, রেলপথ, ব্রীজ, কালভার্ট, বিমানবন্দর ইত্যাদি নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন বিকল্প নাই।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

দেশের বৃহত্তম সরকারি প্রতিষ্ঠান যেমন: Roads and Highway Department (HRD), Public Works Department(PWD), Public Health Engineering Department(PHED), LGED ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। RAJUK, Bangladesh Railway. দেশের বৃহত্তর অন্যান্য সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যেমন: Water Development Board (WDB), Power Development Board (PDB), DESCO, DPDC, PGCB, WASA, City Corporation ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। Telecommunication Section, Ministry of Defense, BIWTA, House Building Finance Corporation, বাংলাদেশ ইস্পাত প্রকৌশলী করপোরেশন। দেশের পৌরসভাগুলোতে Sub Assistant Engineer হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। দেশের বিভিন্নReal Estate and Development Company Sector গুলোতে Sub Assistant Engineer, Deputy Project Engineer, Project Engineer, Project In Charge হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে অসংখ্যা চাকরির সুযোগ রয়েছে। নিজস্ব আত্বকর্ম সংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সে নিজের ও অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।

ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি

বিজ্ঞানী ভোল্টা কর্তৃক Electricity আবিস্কারের পর থেকেই মূলতঃ আধুনিক সভ্যতার যাত্রা শুরু। Electricity ছাড়া আমাদের জীবন যেমন অচল, Electrical Technology ছাড়াও পৃথিবী তেমনি অচল। কৃষি নির্ভর এবং শিল্পনির্ভর অর্থনীতি এখন পরিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। ভারী শিল্প থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র কুটির শিল্প এবং গ্রাম্য কৃষি উপকরণ আজও বিদ্যুতের নিয়ন্ত্রণে। বর্তমান সভ্যতার সকল আধুনিক উপকরণসহ বেঁচে থাকার জন্য যুগোপযোগী Medical Science-এর সকল উপকরণই বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রিত। Electrical Technology কে বাদ দিয়ে সভ্যতার সকল উপকরণই অর্থহীন। সুতরাং বলা যায় সভ্যতার সর্বত্র বিদ্যুতের গুরুত্ব অপরিসীম এবং এর গুরুত্ব চিরদিনই থাকবে। ফলে Electrical Technology এর চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

Power Station, DESA, DESCO পল্লীবিদ্যুৎ বোর্ড, গ্যাস ফিল্ড, Power Grid, LGED, WASA, BTCL বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানী এবং যে কোন ইন্ডাস্ট্রিতে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রচুর চাকুরির সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

ওয়েট প্রসেসিং

আধুনিক সভ্যসমাজে পোশাক ছাড়া কোনো মানব জাতিকে চিন্তা করা অসম্ভব। যুগের পরিবর্তনের সাথে তালমিলিয়ে এই শিল্পের প্রসার দিন দিন বেড়ে চলেছে। যেহেতু বাংলাদেশে টেক্সটাইল শিল্পের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, সেহেতু এই শিল্পকে আধুনিকায়নের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানে স্পিনিং, ফেব্রিক, ওয়েটপ্রসেসিং এবং গার্মেন্টর-এর জন্য অত্যাধুনিক ল্যাব ও ডিজিটাল ক্লাশরুমের সুব্যবস্থা রয়েছে। এই শিক্ষাক্রমে উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা দেশে বিদেশের পোষাক শিল্প ও জুট , গার্মেন্টস, টেক্সটাইল মিল ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকুরির সুযো্ড অ্যাকাডেমিক পরিবেশে অবস্থিত অত্র বিভাগের শিক্ষার্থীরা দক্ষ প্রকৌশলী হিসেবে গড়ে ওঠে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকদের সযত্ন পরিচর্যায়।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস কারখানা বায়িং হাউজ ট্রেডিং হাউজ

এ্যাপারেল ম্যানুফেকচারিং

আধুনিক সভ্যসমাজে পোশাক ছাড়া কোনো মানব জাতিকে চিন্তা করা অসম্ভব। যুগের পরিবর্তনের সাথে তালমিলিয়ে এই শিল্পের প্রসার দিন দিন বেড়ে চলেছে। যেহেতু বাংলাদেশে টেক্সটাইল শিল্পের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, সেহেতু এই শিল্পকে আধুনিকায়নের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানে স্পিনিং, ফেব্রিক, ওয়েটপ্রসেসিং এবং গার্মেন্টর-এর জন্য অত্যাধুনিক ল্যাব ও ডিজিটাল ক্লাশরুমের সুব্যবস্থা রয়েছে। এই শিক্ষাক্রমে উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা দেশে বিদেশের পোষাক শিল্প ও জুট , গার্মেন্টস, টেক্সটাইল মিল ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকুরির সুযো্ড অ্যাকাডেমিক পরিবেশে অবস্থিত অত্র বিভাগের শিক্ষার্থীরা দক্ষ প্রকৌশলী হিসেবে গড়ে ওঠে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকদের সযত্ন পরিচর্যায়।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস কারখানা বায়িং হাউজ ট্রেডিং হাউজ

ফেব্রিক ম্যানুফেকচারিং

আধুনিক সভ্যসমাজে পোশাক ছাড়া কোনো মানব জাতিকে চিন্তা করা অসম্ভব। যুগের পরিবর্তনের সাথে তালমিলিয়ে এই শিল্পের প্রসার দিন দিন বেড়ে চলেছে। যেহেতু বাংলাদেশে টেক্সটাইল শিল্পের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, সেহেতু এই শিল্পকে আধুনিকায়নের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানে স্পিনিং, ফেব্রিক, ওয়েটপ্রসেসিং এবং গার্মেন্টর-এর জন্য অত্যাধুনিক ল্যাব ও ডিজিটাল ক্লাশরুমের সুব্যবস্থা রয়েছে। এই শিক্ষাক্রমে উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা দেশে বিদেশের পোষাক শিল্প ও জুট , গার্মেন্টস, টেক্সটাইল মিল ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকুরির সুযো্ড অ্যাকাডেমিক পরিবেশে অবস্থিত অত্র বিভাগের শিক্ষার্থীরা দক্ষ প্রকৌশলী হিসেবে গড়ে ওঠে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকদের সযত্ন পরিচর্যায়।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস কারখানা বায়িং হাউজ ট্রেডিং হাউজ

ইয়ার্ন ম্যানুফেকচারিং

আধুনিক সভ্যসমাজে পোশাক ছাড়া কোনো মানব জাতিকে চিন্তা করা অসম্ভব। যুগের পরিবর্তনের সাথে তালমিলিয়ে এই শিল্পের প্রসার দিন দিন বেড়ে চলেছে। যেহেতু বাংলাদেশে টেক্সটাইল শিল্পের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, সেহেতু এই শিল্পকে আধুনিকায়নের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানে স্পিনিং, ফেব্রিক, ওয়েটপ্রসেসিং এবং গার্মেন্টর-এর জন্য অত্যাধুনিক ল্যাব ও ডিজিটাল ক্লাশরুমের সুব্যবস্থা রয়েছে। এই শিক্ষাক্রমে উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা দেশে বিদেশের পোষাক শিল্প ও জুট , গার্মেন্টস, টেক্সটাইল মিল ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকুরির সুযো্ড অ্যাকাডেমিক পরিবেশে অবস্থিত অত্র বিভাগের শিক্ষার্থীরা দক্ষ প্রকৌশলী হিসেবে গড়ে ওঠে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকদের সযত্ন পরিচর্যায়।

ভর্তির যোগ্যতা

SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র

টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস কারখানা বায়িং হাউজ ট্রেডিং হাউজ